আ,হ জুবেদ (প্রধান সম্পাদক) মানুষের মৌলিক চাহিদা পাঁচটি , খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসা ও শিক্ষা।
“বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দায় বাংলাদেশের অর্থনীতির অবস্থা তেমন খারাপ নয়। আমাদের দেশের ৮৫ লাখ প্রবাসী পৃথিবীর প্রায় একশত ৭০টি দেশে নিজেদের শ্রম বিনিয়োগ করেন। তাদের শ্রমের বিনিময়ে আমাদের দেশের অর্থনীতি টিকে আছে। যা পৃথিবীর অন্য কোথাও নেই।”
“বাংলাদেশ একটি অমিত সম্ভাবনার দেশ। অন্তঃহীন সম্ভাবনার দেশ। ৫৬ হাজার বর্গমাইলের ছোট্ট একটি দেশে ১৬ কোটি মানুষের বসবাস। এক সময় এই বাংলাদেশের মাটিতে উপার্জিত অর্থ দিয়ে পৃথিবীর ২২ শতাংশ ঘাটতি পূরণ করা হতো।”
“নদীনির্ভর ঊর্বর ভূমি হওয়ার পরেও আমাদের দেশের ৪০ শতাংশ লোক দরিদ্র এবং ২২ শতাংশ লোক দরিদ্র সীমার নিচে বাস করে। এ দেশের কিছু সংখ্যক লোক চায় না এসব দারিদ্রের অভাব দূর হোক এবং সঠিক পর্যায়ে সুশিক্ষা অর্জন করে দারিদ্র দূর করুক।”
কিন্তু এখনো বাংলাদেশের একাংশ জনদরদী, সমাজসেবক মানুষ দেশটির সার্বিক অবকাঠামোয় ইতিবাচক উন্নতির কথা ভাবে, সাধারণ মানুষের কথা ভাবে এবং হতদরিদ্র মানুষের কথা ভাবে।
দেশটিতে বৃহৎ অংশের জনগোষ্টি এখনো মানুষ হিসেবে মানুষের মৌলিক পাঁচ চাহিদার সবটিতেই সুবিধে বঞ্চিত।
আমাদের অগ্রদৃষ্টি পরিবার বাংলাদেশ ও বহির্বিশ্ব খুঁজে বেড়াচ্ছে প্রকৃত নিঃস্বার্থপর সমাজসেবক মানুষের; যাতে করে সেইসব বিত্তবান,নিঃস্বার্থপর সমাজসেবক মানুষের সার্বিক সহযোগিতার মাধ্যমে নুন্যতম হলেও হতদরিদ্র সুবিধা বঞ্চিত মানুষদের চিকিত্সা সেবা নিশ্চিত করা সম্ভব হয়।
এবার আমরা একজন প্রকৃত নিঃস্বার্থপর সমাজ সেবক মানুষের সন্ধান পেয়ে নিশ্চয় আনন্দিত।
তিনি হচ্ছেন বিশিষ্ট সমাজসেবক মুরাদ চৌধুরী (কুয়েত প্রবাসী)। দেশের বাড়ি মৌলভীবাজার সদর উপজেলা (পূর্ব গির্জা পাড়া)
এই মহানুভব, উদার, একনিষ্ঠ মানবদরদী ও সমাজসেবী মুরাদ চৌধুরী প্রতিনিয়ত বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন ছাড়াও বহু বিপদগ্রস্থ প্রবাসীদের সাহায্য, সহযোগিতা করে যাচ্ছেন।
এবার সমাজসেবক মুরাদ চৌধুরীর সার্বিক সহযোগিতায় ও মিডিয়া পার্টনার অগ্রদৃষ্টি পরিবারের ব্যবস্থাপনায় এবং ডাক্তার ফারহানা মোবিনের উদ্যোগে ফ্রি চিকিত্সা সেবার ক্যাম্পিং হতে যাচ্ছে ধানমন্ডি ঢাকার কিছুয়াংশ দরিদ্র মানুষদের আঙ্গিনায়।
আমরা এরকম হাজারো, লক্ষ ও কোটি সহযোগী ও সাহায্যকারী মুরাদ চৌধুরী আমাদের বাংলাদেশে দেখতে চাই; তবেই একদিন মানুষের ৫ মৌলিক চাহিদার কোনোটি’ই আর অপূরণ থাকবেনা।